প্রজাতন্ত্র দিবসের সকালে কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্যোগে দিল্লির রাজপথে যে কুচকাওয়াজের আয়োজন করা হয় তার দিকে নজর থাকে সমস্ত ভারতবাসীর পাশাপাশি সারা বিশ্বের। এবার এই কুচকাওয়াজে বিভিন্ন রাজ্যের ট্যাবলো থাকলেও বাংলার কোন ট্যাবলো স্থান পায়নি।এই নিয়ে ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে চরম রাজনৈতিক চাপানউতোর। বাংলার কোন প্রদর্শনী না থাকলেও বাংলার জন্য চমক ছিল এই অনুষ্ঠানে। গুজরাতের ট্যাবলো প্রদর্শনী শেষ হলে গঢ়বা পরিবেশন করেন সেখানকার নৃত্যশিল্পীরা। তার পরেই রাজস্থানের ট্যাবলো যাওয়ার কথা ছিল। তার মাঝখানেই হঠাৎ রবীন্দ্র সঙ্গীত বেজে ওঠে। বাউল ও সুফি বেশে ‘ভেঙে মোর ঘরের চাবি’র তালে নৃত্য পরিবেশন করে একদল ছেলেমেয়ে।
বাংলার তরফে এ দিন কোন প্রতিনিধি পাঠানো হয়নি রাজপথে। স্থানীয় একটি সংগঠনের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় সরকারই এই আয়োজন করে বলে জানা গিয়েছে। ১৬ টি রাজ্য ও ৬টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ট্যাবলো থাকলেও বাংলার ট্যাবলোকে স্থান না দেওয়া রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেই করা হয়েছে বলে অনেকে মনে করছেন। এই নিয়ে রাজ্য সরকার দিল্লিতে চিঠিও পাঠিয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে তার পরেও হঠাৎ বাংলার সংস্কৃতিকে প্রদর্শন করা হলো কেন? অনেকেই বলছেন 2021 এ বিধানসভা নির্বাচন। তাই বাংলার মানুষকে খুব বেশি চটাতে চাইলেন না কেন্দ্র সরকার। তাই বাংলার ট্যাবলো স্থান না পেলেও বাঙালি সংস্কৃতির ঠাঁই মিলেছে।
গতকাল থেকে রাজ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত বিষয় রবীন্দ্রভারতীর বসন্ত উৎসব। বসন্ত উৎসবে রবীন্দ্রভারতী ক্যাম্পাসে একজন ছাত্রীর পিঠে রবীন্দ্রনাথের গানকে বিকৃত করে আবির দিয়ে লেখা অশ্লীল শব্দ ব্যবহারের জেরে বিতর্কের শিরোনামে উঠে আসে ঐতিহ্যবাহী বসন্ত উৎসব। এমনকী কয়েকজন ছাত্রও তাদের বুকে অশ্লীল শব্দ ব্যবহার করে। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ছবিগুলি মুহুর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যাওয়ার জেরে রাজ্যজুড়ে […]
পরিযায়ী শ্রমিকদের গতিবিধি সামলানোর রাজ্যের দায়িত্ব, এমনই জানিয়ে দিল কেন্দ্র৷ সব রাজ্যের মুখ্যসচিবকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিব চিঠি দিয়ে তা জানিয়েছেন। আর পরিযায়ী শ্রমিকরা যাতে রাস্তায় বা রেল লাইনে না হাঁটেন, তা নিশ্চিত করতে হবে রাজ্যকেই৷ শুধুমাত্র শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনেই তাঁরা সফর করবেন ৷ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব অজয় ভাল্লা চিঠিতে লিখেছেন, আটকে পড়া যে সব পরিযায়ী শ্রমিকরা […]
কয়েকদিন আগেই দেশজুড়ে শিবিরের প্রায় 200 জন অফিসারকে বদলি করা হয়েছে। যদিও তাদের মধ্যে অন্যতম নারদ স্ট্রিং অপারেশন মামলার তদন্তকারী অফিসার রঞ্জিত কুমার নিজের বদলির ব্যাপারে আপত্তি জানিয়ে সিবিআই অধিকর্তা ঋষি কুমার শুক্লাকে চিঠি দিয়েছেন বলে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে খবর। ডিএসপি পদমর্যাদার ওই অফিসার এতদিন কলকাতা অফিসে কর্মরত ছিলেন। তিনি ছিলেন কলকাতার অ্যান্টি কোরাপশন […]