বেশিরভাগ কর্মীদের ক্ষেত্রেই ওয়ার্ক ফ্রম হোমের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে। তার ওপর কয়েকদিন ধরেই বাড়িতে থাকা নিয়ে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরছে চটুল মেসেজ। অনেকে আবার সেই সমস্ত ম্যাসেজে লিখেছেন, ঝগড়া না করে বউকে এবার সময় দিন। কেউ লিখেছেন, অনেক মেসেজে আবার অনুরোধের ভঙ্গিতে বলা হচ্ছে যে বাড়িতে থাকা যেন জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের পথে অন্তরায় হয়ে পড়ে।
তবে সেই চটুল মেসেজ সত্যি চিন্তার কারণ হিসেবে দেখা দিচ্ছে ওষুদের বিপণিগুলিতে। আজ থেকে আবার ‘লকডাউন’ হল গোটা রাজ্য। ফলে বাড়ি থেকে না বেরিয়ে পুরোপুরি বাড়িতে থেকে স্ত্রীকে সময় দিচ্ছেন । অবসরে যা খুশি তাই করে ফেলার ইচ্ছেটুকুকে সম্বল করে বাড়িতে সুখের দাম্পত্য কাটাচ্ছেন অফিসযাত্রীরা। ঘোড়দৌড়ের চাপে পড়ে তাই যে সকল দম্পতি রোজ ব্যাগ কাঁধে অফিস দৌড়তেন এখন তারাই ‘নিশিরাত বাঁকা চাঁদ আকাশে’ গান গাইছেন। করোনার জেরে রাজ্যের বা দেশের বাইরে ঘুরতে যাতে না পারলেও বাড়িতেই তারা রয়েছেন মেজাজটাকে রাজা বানিয়ে। আর এর জেরে টান পড়েছে ওষুধের দোকানে। দোকানদাররা বলছেন কন্ডোম শেষ।