রাজ্যে করোনা ভাইরাসে কপালে চিন্তার ভাঁজ সাধারনের। অার তাই করোনা ভাইরাস সংক্রান্ত কোনও রকম কোনও সাহায্যের প্রয়োজন হলে পশ্চিমবঙ্গ স্বাস্থ্য দপ্তরের তৈরি হেল্পলাইনে “কল সেন্টার করোনা”তে কল করুন। অহেতুক ভাবে জল্পনা না ছড়ানো অনুরোধ করল স্বাস্থ্য দপ্তর। স্বাস্থ্য অধিকর্তা ডঃ অজয় চক্রবর্তী জানান, কর্মসূত্রে বহু রাজ্যবাসী চিনে থাকেন। বর্তমানে ৩৯০০ জন মানুষ চীন থেকে এরাজ্যে এসেছে।
স্বাস্থ্যদপ্তরের সূত্রে জানানো হয়েছে এই পরিবারগুলির মধ্যে কেউ যদি কোনওরকম সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হন এবং তাদের পরিবারের কোনও লোকজন ও যদি সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হন অথবা করোনার উপসর্গ দেখা যাচ্ছে এই রকম কোনও ব্যক্তির জন্য সমস্ত রকম সহায়তা দেবে এই হেল্পলাইন। এই হেল্পলাইন থেকে জানা যাবে কিভাবে কোনও জায়গায় গেলে আপনি দ্রুত চিকিৎসা নিতে পারবেন। এই করোনা ভাইরাস এর হেল্পলাইন নাম্বারগুলি হল ০৩৩-২৩৪১-২৬০০ এবং ১৮০০৩১ ৩৪৪৪২২২।
বেসরকারি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষদের নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই বৈঠকে মূলত কোন বেসরকারি হাসপাতালে আইসোলেশন বিভাগের কেমন অবস্থা আছে তা জানার জন্য এই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছিল। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষকে জানান এটা ব্যবসা করার সময় নয়। সকলকে জোটবদ্ধ লড়াই করতে হবে। তবেই রাজ্য জিতবে। বিভিন্ন হাসপাতালের বেড সংখ্যা কতটা করে বেড়েছে […]
শুধুমাত্র প্রশাসন তৎপরতা দেখালেই করোনা মোকাবিলা যে সম্ভব নয় তা হাড়ে হাড়ে টের পেতে চলেছে ভারতবাসী। প্রশাসনকে সর্বতোভাবে সহযোগিতা করা উচিত ছিল সাধারণ মানুষের। কিন্তু অনেক মানুষই সেভাবে পাত্তা না দিয়ে যথেচ্ছভাবে লকডাউন ভেঙ্গে রাস্তায় বেরিয়ে সমস্যা আরো বাড়িয়ে দিচ্ছেন বলেই মত বিশেষজ্ঞদের। তারা বলছেন শেষ তিনদিনে আক্রান্তের সংখ্যা 1 হাজারেরও বেশি। এই মুহূর্তে ভারতবর্ষে […]
মরশুম শেষ। তবুও তাঁরা আটকে আছেন বিভিন্ন ইট ভাটায়। লকডাউনের জেরে গোটা দেশে গণ পরিবহণ ব্যবস্থা পুরোপুরি বন্ধ। বৃহস্পতিবার পূর্ববর্ধমানের শক্তিগড় এলাকার চারটি ইটভাটার পরিযায়ী শ্রমিকদের বাড়ি ফেরানো হল। ইট ভাটার মালিক, শক্তিগড় থানার পুলিশ ও ব্লক স্বাস্থ্য দফতরের সহযোগিতায় পরিযায়ী শ্রমিক পরিবারগুলি নিজেদের বাড়ি ফিরে গেল । ফি বছর বিভিন্ন ইটভাটায় পরিযায়ী শ্রমিকরা আসেন […]