ক্যান্সার রোগ মানেই এটা মারন রোগ, মানুষ আর বাঁচবে না। এমন ধারনা ভুল। ক্যান্সার এখন নিরাময়যোগ্য, ভালো হয়ে যায়। যদি তা প্রথমেই ধরা পড়ে। এবং কোন শারীরিক সমস্যা হলেও তা হাতুড়ে চিকিৎসকের কাছে না গিয়ে বা সচেতনতার বড় অভাবেই তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। সবার আগে সচেতনতা বাড়াতে হবে । এবং কোন সমস্যা হলে সরাসরি সরকারী হাসপাতালে তার চিকিৎসার সব রকম সুযোগ পাওয়া যায়।
সিউড়ী জেলা জজ আদালতের জেলা আইনী পরিষেবা কতৃপক্ষের কনফারেন্স হলে এই সচেতনতামূলক আলোচনা শিবিরের আয়োজন করা হয়। উপস্হিত ছিলেন, জেলা আইনী পরিষেবা কতৃপক্ষের সচিব বিচারক দেবজ্যোতি মুখোপাধ্যায়, জেলা মূখ্য স্বাস্হ্য আধিকারিক ডাঃ হিমাদ্রী আঁড়ি, অতিরিক্ত জেলা স্বাস্হ্য আধিকারাক ডাঃ দেবাশীষ রায়, ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক গোপাল চন্দ্র হালদার। জেলা আইনী পরিষেবা কতৃপক্ষের আইনী সহায়ক মহিউদ্দীন আহমেদ জানান, আইনী সহায়করা সাধারন মানুষের আইনী অধিকার নিয়ে জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে সাধারন মানুষের আইনী অধিকার নিয়ে সারা জেলায় কাজ করেন।
অথচ রোগীর যে কোন সমস্যা হলে সরকারী হাসপাতালে যেমন বিনামূল্যে চিকিৎসা পাওয়া যায় তেমনি সচেতনতা বাড়ানোর প্রয়োজন আছে তা আইনী সহায়করা সচেতনতা শিবির করবেন। জেলা মুখ্য স্বাস্হ্য আধিকারিক বলেন, সমাজে মহিলাদের অনেক শারীরিকভাবে অনেক সমস্যায় ভুগেন। অথচ তারা সেটা গোপন রাখেন। বাড়ীর সব লোকদেরও বলেন না। সেটাও সচেতনতা বাড়ানো দরকার। এদিন জেলা আইনী পরিষেবা কতৃপক্ষের সচিব দেবজৌতি মুখোপাধ্যায় বলেন, সারা জেলায় ক্যান্সার সচেতনতা নিয়ে যেমন প্রচার করবেন। তেমনি রোগীদের আইনী অধিকার নিয়েও কাজ করবেন।