কোনভাবেই করোনা কে বাগে আনা যাচ্ছেনা। দেশজুড়ে চতুর্থ দফার লকডাউন ঘোষণা হয়েছে। যদিও অধিকাংশ রাজ্যেই নামকাওয়াস্তে লকডাউন চলছে। সন্ধ্যে সাতটা থেকে সকাল 7 টা পর্যন্ত কেন্দ্র কারফিউ জারির কথা ঘোষণা করলেও এরাজ্যে তা হচ্ছে না। এ রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে বেড়ালে দেখা যাচ্ছে লকডাউনের ছিটে ফোটাও কোথাও নেই। মানুষ এতোটুকু সোশ্যাল ডিস্ট্যান্স মানছেনা। চায়ের দোকানের আড্ডা। মুখে মাস্ক নেই। দেখে শুনে মনে হবে লকডাউন বোধহয় কোন স্বপ্নের ব্যাপার। এদেশে তার আঁচ পড়েনি। স্বাভাবিকভাবে আক্রান্ত লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। আক্রান্তের সংখ্যা এই মুহূর্তে এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে তা সাধারণের ধরা-ছোঁওয়ার বাইরে।ভারতের করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ১ লাখ ছাড়িয়েছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১ লাখ ৩৪০ জন। মারা গেছে ৩ হাজার ১৫৬ জন। সোমবার রেকর্ড ৫ হাজার ২৪২ জন আক্রান্ত হওয়ার কথা জানা গেছে। আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লেও কিছু কিছু রাজ্য ৩১ মে’র পর লকডাউন তুলে ফেলার পরিকল্পনা করছে। কিছু কিছু রাজ্য যেসব এলাকায় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কম সেখানে মার্কেট, গণপরিবহন ও স্যালুন খেলার নির্দেশ দিয়েছে। তবে স্কুল-কলেজ, থিয়েটার ও শপিং মল বন্ধ থাকছে।