ভারতবর্ষে পাঁচ মিনিট ধরে চলল ঘন্টা বাজানোর প্রক্রিয়া। তবে ৫ মিনিট নয় কমপক্ষে ১৫ মিনিট ধরে চলল, পাঁচটা বাজার বেশ কিছু আগে থেকে আবার পাঁচটা বাজার বেশকিছু পর পর্যন্ত প্রক্রিয়া চলল। গ্রামগঞ্জ থেকে শহর সব জায়গাতেই চলল এই কর্মকাণ্ড। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কথা অনুযায়ী জনতার কারফিউ সুষ্ঠুভাবে মেনে নিয়েছেন সকলে। তাই জনতার স্বার্থে জনতার কারফিউয়ে রাস্তাঘাট মোটামুটি ছিল শুনশান। অল্প কিছু জায়গা ছাড়াও সমস্ত জায়গায় মানুষ বাড়ি থেকে বের হননি। জোর করে কারফিউ মানাতে হয়নি প্রশাসনকে। আর এবার পাঁচটা দিনের থেকে জনতার কারফিউ যে সু সম্পন্ন হয়েছে তা পাঁচটা থেকে শঙ্খধ্বনি ঘণ্টাধ্বনি তার প্রমাণ পাওয়া গেল। মানুষ যে মানুষের পাশেই অাছে তা প্রমানিত।
প্রধানমন্ত্রী চেয়েছিলেন’ প্রতিটি মানুষ প্রতিটি মানুষের পাশে আছেন তার প্রমাণ দেবার জন্যই ঘণ্টাধ্বনি দেবার কথা। অর্থাৎ যে সমস্ত মানুষ সর্বক্ষণের জন্য জনসাধারণের স্বার্থে নিজেদের বাজি রেখে কাজ করে চলেছেন তাদের জন্যই প্রধানমন্ত্রী ঘন্টাধ্বনির কথা জানিয়েছিলেন। তাদের মধ্যে ছিলেন মিডিয়াকর্মীরাও মিডিয়াকর্মী হিসেবে আমরাও আপনাদের এই অভিবাদনে অাপ্লুত। এরপর মানুষের জন্য কাজ করার শক্তি অারও বাড়বে। ডাক্তার, নার্স এবং সমাজের স্বার্থে বা সমাজের কাজ করাই যাদের কাজ তাদের জন্য অাপনারা যে পাশে অাছেন তার প্রমাণ মিলল। যখন সাধারন মানুষ বাড়িতে ঘুমিয়ে তখন সাধারন মানুষকে ভালো রাখতে ব্যাস্ত পুলিশ, ডাক্তার,নার্সরা। তবে বেশ কিছু ক্ষেত্রে দেখা গেল কিছু মানুষ না জেনেই ঘন্টা বাজাচ্ছেন, আরও অন্যান্য সকলে বাজানোর জন্য। যদিও বা তারা এবার জনতা কারফিউকে মেনে নিলেন এবং তারাও করোনা নিয়ে সংযত হলেন।