জয়রামবাটিতে পরীক্ষামূলক ট্রেন চলাচল
জেলা ফিচার

মায়ের গ্রামে এসে পৌঁছালো ট্রেন

বাঁকুড়া : সারদা মায়ের গ্ৰাম জয়রামবাটিতে এসে পৌঁছালো ট্রেন। অবশেষে ঘটলো প্রতীক্ষার অবসান।কিছুদিনের মধ্যেই দেশবিদেশের ভক্ত ও পুণ্যার্থীরা এবার সরাসরি ট্রেনে করেই পৌঁছে যেতে পারবেন মায়ের গাঁয়ে। খুশির হাওয়া সারা পূণ্যভূমি জুড়ে।

দীর্ঘদিন ধরে এই মুহুর্তের প্রতীক্ষায় ছিলেন সাধারণ মানুষ থেকে ভক্তগণ সকলেই। বহু প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে বিষ্ণুপুর-জয়রামবাটি রেলপথে পরীক্ষামূলক ট্রেন চলল বৃহস্পতিবার। শ্রী শ্রী মা সারদা দেবীর জন্মস্থান বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুর মহকুমার অন্তর্গত জয়রামবাটি গ্রামের ওপর দিয়ে এবার সরাসরি ট্রেন চলাচল সম্ভব হবে। দীর্ঘদিন ধরেই এই রেলপথের দাবি জানিয়ে আসছিলেন স্থানীয় বাসিন্দা ও ভক্তরা। ২০০০-২০০১ সালে তৎকালীন রেলমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘোষণার পর কাজ শুরু হলেও ভাবাদিঘি আন্দোলনের কারণে প্রকল্পটি থমকে ছিল। সম্প্রতি সেই জট কাটিয়ে রেলপথের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে পৌঁছেছে। বড়গোপীনাথপুর থেকে জয়রামবাটি পর্যন্ত রেল সংযোগ সম্পূর্ণ হয়েছে। জয়রামবাটি রেল স্টেশনকে মাতৃমন্দিরের আদলে তৈরি করা হয়েছে, যা ইতিমধ্যেই পর্যটকদের আকর্ষণ করছে।

কথিত আছে, বাঁকুড়ার জয়রামবাটি থেকে কলকাতায় রামকৃষ্ণদেবের কাছে একটা সময় যেতেন স্বয়ং মা সারদা। ট্রেনে চড়েই যেতেন সারদা দেবী। কিন্তু সেটাও সহজ কাজ ছিল না। নানা বাঁধা বিপত্তি পার করে তবেই পৌঁছাতেন সারদা দেবী। জয়রামবাটি থেকে প্রায় ৪০ কিমি তিনি গরুর গাড়িতে চেপে যেতেন। এরপর তিনি বিষ্ণুপুর স্টেশনে পৌঁছাতেন। এরপর সেখান থেকে ট্রেনে চেপে যেতেন ঠাকুর রামকৃষ্ণদেবের কাছে। তবে এবার আর গরুর গাড়ি নয়। এবার ট্রেনে চড়েই সরাসরি যাওয়া যাবে মায়ের পূণ্যভূমিতে।

স্টেশন তৈরির কাজ সম্পূর্ণ, টিকিট কাউন্টার তৈরি হয়েছে। অপেক্ষার অবসানে খুশি এলাকাবাসী, খুশি ভক্তরা। এবার আর সেই অসুবিধা থাকবে না। পাশাপাশি রেলপথ চালু হওয়ার সাথে সাথে জয়রামবাটির স্থানীয় অর্থনীতি, পর্যটন এবং আত্মসামাজিক পরিবেশেও ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে আশা করছেন জয়রামবাটি মার্তৃমন্দিরের মহারাজ।অন্যদিকে জয়রামবাটিতে রেলের প্রারম্ভিক সূচনায় পার্লামেন্ট থেকে রেলমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানালেন বিষ্ণুপুরের সাংসদ সৌমিত্র খাঁ। এতদিন পর্যন্ত রেলপথে যোগাযোগের ব্যবস্থা ছিল না। সমস্যায় পড়তেন ভক্তরা।জয়রামবাটি মাতৃমন্দিরে দেশ বিদেশ থেকে বহু ভক্তরা আসেন। এবার সরাসরি ট্রেন পথেই যোগাযোগ করা যাবে।ড়েই যেতে সারদা দেবী। কিন্তু যোগাযোগ সহজ ছিল না। বাধা বিপত্তি পার করে তবেই দেবতান সারদা। জয়রামবাটি থেকে প্রায় ৪০ কিমি তিনি গরুর গাড়িতে চেপে যেতে পারেন। তিনি বিষ্ণুপুর ইতে রসায়ন। প্যানেল চাষে চেপে যেতে ঠাকুর রামকৃষ্ণদেবের কাছে। তবে আর গরুর গাড়ি নয়। সুনা উত্তরে চড়েই এগিয়ে যাবে মি পুণ্যভূমিতে। এটি তৈরির কাজ সম্পূর্ণ, টিকিট ডিসটার তৈরি হয়েছে। অপেক্ষা অবসান এলাকাবাসী, ভক্তরা। আর সেই সমস্যা থাকবে না। পাশাপাশি রেলপথের পথের পথের সাথে জয়রামবাটি স্থানীয় অর্থনীতি, পর্যায়টন এবং আত্মাজিক পরিবেশেও ইতিবাচক প্রভাব বলছিলেন জয়রামবাটি মার্তৃমন্দির মহারাজের দিকে জয়রামবাটি। রেলের প্রারম্ভিক সূচনায় পার্লামেন্ট থেকে রেলমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানালেন বিষ্ণুপুরের সাংসদ সৌমিত্র খাঁ। এতদিন পর্যন্ত রেলপথে যোগাযোগ ব্যবস্থা ছিল না। সমস্যায় খুঁজেন ভক্তরা।জয়রামবাটি মাতৃমন্দির বিদেশ থেকে বহু ভক্তরা দেশ। এই পথ রাস্তা রাস্তা যোগাযোগ করা হবে।

Loading

Leave a Reply