জেলা

মালদায় কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে আত্মঘাতী পরিযায়ী শ্রমিক, চাঞ্চল্য

পেটের টানে কাজ করতে গিয়েছিলেন আহমেদাবাদে। কিন্তু কোয়ারন্টাইন সেন্টারে থাকাকালীন আত্মঘাতী হলেন শ্রমিক। পুলিশ প্রাথমিক তদন্তের পর দাবি করে, সন্তানদের নিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে বচসার কারণেই বাংলার ওই শ্রমিক আত্মঘাতী হয়েছেন। পুলিশ তাঁর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করেছে।আত্মঘাতী শ্রমিকের নাম কমলেশ এস প্রামাণিক। বাড়ি উত্তরবঙ্গের মালদায়। তিনি ঘাটলোদিয়া আর সি টেকনিক্যাল কলেজের ছেলেদের হস্টেলে আত্মঘাতী হন।


পুলিশ সূত্রে খবর, মালদার ঘাটলোদিয়া আর সি টেকনিক্যাল কলেজে ওই কলেজটিকে অস্থায়ী কোয়ারেনটিন কেন্দ্র করা হয়েছিল। সেখানে আটকে পড়া পরিযায়ী শ্রমিকদের রাখার ব্যবস্থা করা হয়। সেখানেই সপরিবার ছিলেন ওই শ্রমিক। বাচ্চারা যখন তখন খেলতে বেরিয়ে যেত। এই নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রবল অশান্তি হয়। পরেরদিন সকালে স্বাস্থ্যকর্মীরা খাবার দিতে এলে কোনও সাড়া পাননি। তখন ঘরের দরজা ভেঙে তাঁরা বাংলার ওই শ্রমিকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করে। অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। তবে কি কারণে ওই শ্রমিক ্মেত বড় সিদ্ধান্ত নিল তা নিয়ে এলাকায় ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে।



Loading

Leave a Reply