দেশ

রোগির দেওয়া খাবার খেয়ে কোনোপ্রকার কষ্টের জিবন জাপন করছে রুগির আত্মীয় পরিজনরা

ত্রিপুরা থেকে বিশ্বেশ্বর মজুমদার এর রিপোর্ট।দক্ষিণ ত্রিপুরা:- রোগির দেওয়া খাবার খেয়ে কোনোপ্রকার কষ্টের জিবন জাপন করছে রুগির আত্মীয় পরিজনরা। লকডাউন চলারফলে বিশেষ অসুবিধার সন্মুখিন হতে হচ্ছে শান্তির বাজার জেলা হাসপাতালে চিকিৎসারত রুগির আত্মীয় পরিজনদের। বর্তমানে সমগ্র বিশ্বজুরে চলছে করোন ভাইরাসের মহামারি। এই মহামারিথেকে সকলকে রক্ষারজন্য সমগ্র দেশ জুরে লকডাউন এর ঘোষনা করাহয়েছে। এই লকডাউন এর ফলে বন্ধ হয়েগেছে গন পরিবহন ব্যাবস্থা ও বিভিন্ন দোকানপাঠ। যারফলে শান্তির বাজার জেলা হাসপাতালে চিকিৎসারত অসুস্থ রুগির আত্মীয় পরিজনদের বিশেষ অসুবিধার সন্মুখিন হতেহচ্ছে।

বর্তমানে শান্তির বাজার জেলা হাসাপাতালে ৬ জন রুগি চিকিৎসারত অবস্থায় আছে। হাসপাতাল কতৃপক্ষ শুধুমাত্র এই ৬ জন রুগির জন্যই খাবার বরাদ্ব করেছে। এতেকরে খাবার থেকে বঞ্চিত রয়েগেল রুগির আত্মীয় পরিজনরা। রুগির আত্মীয়দের সঙ্গে কথাবলে জানাযায় বাজারে দোকানপাঠ বন্ধথাকার কারনে তাঁদের বিশেষ অসুবিধার সন্মুখিন হতেহচ্ছে। এছারা বাড়িথেকে তাদের আত্মীয়রা খাবার আনতেগেলেও পুলিশের কারনে সমস্যার সন্মুখিন হতেহয়। যারফলে হাসপাতালে খাবারনিয়ে আসতে চাননা আত্মীয় পরিজনরা । এরইমধ্যে বাধ্যহয়ে হাসপাতালে রুগিদের দেওয়া খাবার ভাগবাটোয়ারা করে খেয়ে কোনোপ্রকার দিন কাটাচ্ছেন রুগির আত্মীয় পরিজনরা।

ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব রাজ্যের পুলিশদেরকে হাসাপাতালে রুগির আত্মীয় পরিজনদের খাবার পৌঁছে দেবার কথা বললেও মুখ্যমন্ত্রীর আদেশকে কলাপাতা বলে ঞ্জান করেছে শান্তির বাজার থানার কর্মরত পুলিশরা। শান্তির বাজার পুলিশ সর্বদা নিরিহ লোকজনদের আতঙ্কদেখাতে ব্যাস্ত কিন্তু দেখাযাচ্ছে লোকজন খাবারের জন্য বিশেষ অসুবিধার সন্মুখিন হতেহচ্ছে। এরইমধ্যে একই মহকুমায় বেতিক্রমী চিত্র লক্ষ্যকরাযায় বাইখোড়া এলাকায়। বাইখোড়ার থানার ওসির নেতৃত্বে আরক্ষা দপ্তরের কর্মীরা প্রতিনিয় রাস্তার ভবঘুরদের খাবার তুলেদিচ্ছে। এখন দেখার বিষয় জেলাহাসাপাতালে চিকিৎসারাত রুগির আত্মীয় পরিজনদের খাবারেরেজন্য প্রসাশন কিপ্রকার পদক্ষেপ গ্রহনকরেন।

Loading

Leave a Reply