সরকারের উপর থেকে তিনি আস্থা হারিয়েছেন। আর সেই কারণেই জেএনইউয়ের সেন্টার ফর ইকোনমিক স্টাডিজ অ্যান্ড প্লানিংয়ের অধ্যাপক সি পি চন্দ্রশেখর সরকারি প্যানেল থেকে পদত্যাগ করেছেন। তাকে আর্থিক পরিসংখ্যান রিভিউ নিয়ে একটি সরকারি প্যানেলে রাখা হয়েছিল। প্যানেলের প্রথম মিটিং ছিল বুধবার। তার ২৪ ঘন্টা আগে তিনি ইস্তফা দিয়েছেন। চন্দ্রশেখর জানিয়েছেন, রবিবার ক্যাম্পাসে যা হয়েছে তা মেনে নেওয়া যায় না। তিনি রবিবারের ঘটনার পর সরকারের উপর থেকে আস্থা হারিয়ে ফেলেছেন।
তিনি বলেন, আমার বাড়ি আক্রমণ করা হয়নি। কিন্তু দেখেছি কীভাবে দুষ্কৃতীরা ক্যাম্পাসে তাণ্ডব চালিয়েছে। পড়ুয়া ও শিক্ষকদের উপর চড়াও হয়েছে। এরকম যদি জেএনইউয়ের মতো ক্যাম্পাসে হতে পারে, তাহলে যেকোনও জায়গাতেই হতে পারে। আমি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনী। কিন্তু মনে পড়ে না এরকম কোনও ঘটনা ঘটেছিল বলে। মুখোশধারীরা পুলিশকে দর্শক হিসেবে দাঁড় করিয়ে রেখে তাণ্ডব চালিয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, আগেও একাধিক আর্থিক পরিসংখ্যান কমিটির সদস্য তিনি হয়েছিলেন।
কিন্তু এখন আর তার সঙ্গে এনপিআর ও এনআরসিকে যোগ করা হবে। এ ধরনের আমব্রেলা কমিটিতে তিনি থাকতে পারবেন না। তাই তিনি স্পষ্ট বলেছেন, রাজনৈতিক চাপের জন্য কমিটির সদস্যদের স্বাধীনতা কমে গিয়েছে এবং একটি অত্যন্ত সুপরিচিত ব্যবস্থাকে নষ্ট করে দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। এই অবস্থায় আমি এই কমিটিতে থাকতে অপারগ। ইমেইলের মাধ্যমে অন্য সদস্যদের জানিয়ে দিয়েছেন। পাশাপাশি এও বলেছেন, সরকার পরিসংখ্যান ব্যবস্থার হারানোর স্বচ্ছতা ও বিশ্বাসযোগ্য ফিরিয়ে আনবে তা আমি বিশ্বাস করি না। সরকারের প্রতি আস্থা হারিয়েছি। তাই এই কমিটিতে থাকব না।
- সন্ধ্যা নামলেই ভূতের আতঙ্কে ভীত সন্ত্রস্ত এলাকাবাসী
- গৃহবধূকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ
- ঝুলন্ত পচাগলা মৃতদেহ উদ্ধার
- সরকারি ভাবে ডেঙ্গু সচেতনতা করলেও প্রদীপের নিচেই অন্ধকার
- খুন হতে হল; বিবাহিত মহিলারা সাথে ভালোবাসার সম্পর্কের কারণে