১৪ এপ্রিল সেই লকডাউনের অন্তিম দিন।সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আরও চার সপ্তাহ বন্ধ রাখা এবং ধর্মীয় সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা বৃদ্ধির আর্জি জানালেন অধিকাংশ মন্ত্রী। দেশে করোনাভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমবর্ধমান। এমন অবস্থায় বিজেপি শাসিত উত্তরপ্রদেশ-সহ বেশ কয়েকটি রাজ্য লকডাউনের সময়সীমা বাড়ানোর ইঙ্গিত দিয়েছে।
কেন্দ্র রাজ্যগুলির প্রস্তাব পর্যলোচনা করবে এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাবে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রকাশ জাভড়েকরও বলেন, “সঠিক সময়ে জাতীয় স্বার্থে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।” দেশব্যাপী লকডাউন না বাড়ালেও স্কুল কলেজ বন্ধ রাখার পরামর্শ বারবারই দিয়ে চলেছেন একাধিক রাজ্যের মন্ত্রীরা। তাঁদের বক্তব্য বেশিরভাগ স্কুল এবং কলেজেই আর কিছু দিন বাদে গ্রীষ্মের ছুটি পড়ার কথা। তাই লকডাউনের শেষে ওই ছুটি শুরু করে কমপক্ষে ৪ সপ্তাহ পিছিয়ে দেওয়া উচিত স্কুল ও কলেজে পঠনপাঠনের কাজ।
পরিবর্তে অনলাইনেই চলুক পড়াশোনা। ইতিমধ্যেই মন্ত্রীরা আরও পরামর্শ দিয়েছেন, ধর্মীয় কেন্দ্রগুলি যেখানে সাধারণত বিপুল জনসাধারণের সমাগমের প্রবণতা রয়েছে, সেই জায়গাগুলিকে চরম নজরদারির মধ্যে রাখা উচিত। প্রয়োজনে ড্রোন উড়িয়েও বিশেষ তদারকির মাধ্যমে জনসমাগম রোখার আর্জি জানিয়েছেন এই মন্ত্রীরা।