ভালোবাসা থাকলে তবেই একজন কেউ নিজের অঙ্গ অন্যজনকে দান করতে পারে। কঠিন সময় অন্যের পাশে থাকতে পারে। ভালোবাসার এই বার্তা দিতে অঙ্গদান নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে ৪৩টি দেশে পাড়ি দিয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন দম্পতি। ওই দম্পতির নাম অনিল শ্রীবৎস ও দিপালী শ্রীবৎস। এই বার্তা দিতেই বিভিন্ন দেশ ঘুরে বেড়াচ্ছেন তাঁরা। ভ্রমণের সময় অনেকদিন গাড়িতেও কাটিয়েছেন। রান্না করেছেন গাড়িতে। তবে তাঁরা যেখানেই গিয়েছেন, বিপুল সাড়া পেয়েছেন। স্কুল-কলেজ ও বিভিন্ন দাতব্য প্রতিষ্ঠান এগিয়ে এসেছে তাঁদের সাহায্য করতে। বিভিন্ন দেশের একাধিক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রেখেছেন তাঁরা। কিডনি ও অঙ্গ দান সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর পাশাপাশি এর আইনি প্রক্রিয়া নিয়েও সাধারণ মানুষকে সচেতন করছেন ওই দম্পতি।
অঙ্গদান নিয়ে বিভিন্ন দেশে ঘুরে গাড়ি চালিয়েছেন প্রায় ১ লক্ষ কিলোমিটার। যাত্রা করেছেন ৪০০ দিনের বেশি সময়। অঙ্গদান নিয়ে কথা বলেছেন অন্তত ৭৫ হাজার মানুষের সঙ্গে। ভারতীয় বংশভূত অনিল ২০১৪ সালের কিডনি দান করেন তাঁর ভাইকে। তার পরেই অবশ্য অঙ্গদান নিয়ে সচেতনতা বাড়ানোর বিষয়টি তাঁর পরিকল্পনায় আসে। গড়ে তোলেন গিফট অফ লাইফ অ্যাডভেঞ্চার নামে একটি সংগঠন। তিনি বলেন, ভালোবাসা থেকেই আমি ভাইকে কিডনি দিয়েছিলাম। তাই আমি মনে করি ভালোবাসা থাকলেই তবে অন্যজনকে অঙ্গ দান করা যায়। মার্চে সচেতনতা বাড়াতে নিউইয়র্ক থেকে আর্জেন্টিনা যাত্রা করছেন তিনি। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন দেশে যাত্রা করে অঙ্গদানের সচেতনতা বাড়ানোর এই পদক্ষেপ সাড়া ফেলে দিয়েছে।
পৃথিবীতে এই মুহূর্তে আতঙ্কের নাম করোনা। এই মরন ভাইরাস সারা বিশ্বকে গ্রাস করেছে। ঘণ্টায় ঘণ্টায় এই মারণ ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছেন বিশ্ববাসী। বাড়ছে মৃত্যু মিছিল। বর্তমানে সবচেয়ে বেশি করোনায় আক্রান্ত হয়েছে আমেরিকায়। সেদেশে আক্রান্তের সংখ্যা ১ লক্ষ ছাপিয়ে গেছে। এদিকে বেলজিয়ামে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ৬৪ জনের। একই দিনে সেখানে ১৮৫০ জন […]
করোনা প্রতিষেধকের নাম এডি ২৬.কোভ ২.এস। তাদের তৈরি সম্ভাব্য প্রতিষেধকের একটি ডোজই কার্যকরী। জনসন অ্যান্ড জনসনের তৈরি সম্ভাব্য করোনা প্রতিষেধকের নাম এডি২৬.কোভ২.এস। গত জুলাই মাসে প্রথমে একদল হনুমানের উপর ওই প্রতিষেধক পরীক্ষামূলক ভাবে প্রয়োগ করা হয়। তাতে দেখা যায়, কোভিড-১৯ ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পেরেছে সেটি। তার পরেই মার্কিন সরকারের অনুমোদনে ১ হাজার প্রাপ্তবয়স্কের উপর […]
মহামারি করোনার জেরে থমকে গিয়েছে বিশ্বের সমস্ত লিগের খেলা। ফের কবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে তা এখনও কোনওমতেই বলা সম্ভব নয়। এই পরিস্থিতিতে বিপুল আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে বিশ্বের নামী ক্লাবগুলি। অনেক ক্লাবই তাদের ফুটবলার ও কোচদের কাছে বেতন না নেওয়ার আবেদন জানিয়েছে। অনেক ফুটবলার ও কোচ তাতে সাড়াও দিয়েছেন। তার প্রথম উদাহরণ দেখা গেল জুভেন্তাসে। […]