দীর্ঘ কয়েক মাস ধরে শিকলে বাঁধা রয়েছেন ১৯ বছরের যুবক। এমনকী নিজের সন্তানকে শিকল দিয়ে বেঁধে রাখার অভিযোগ মায়ের বিরুদ্ধে।ময়নাগুড়ি ব্লকের আনন্দনগর পাড়ায় এই ঘটনা সামনে আসতেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। বুধবার রাতে ঘটনার খবর পেয়ে সেখানে যান ময়নাগুড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান সজল কুমার বিশ্বাস, উপপ্রধান মৌসুমি সেন সহ কয়েকজন জন প্রতিনিধি। তাঁরা ওই যুবককে শিকল মুক্ত করে চিকিৎসার জন্য ময়নাগুড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে আসেন।
অভিযোগ, ময়নাগুড়ি ব্লকের আনন্দনগর পাড়ায় ওই যুবককে দীর্ঘ ছয় মাস ধরে তাদের বাড়িতেই একটি ঘরে শিকল দিয়ে বেঁধে রেখেছেন তাঁর মা। কিন্তু কেন তাঁকে শিকল দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছে সে ব্যাপারে তেমন কিছু জানা যায়নি। গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান সংবাদ মাধ্যমে বলেন, ছেলেটির নাম শুভজিৎ চক্রবর্তী (১৯)। এই ঘটনার খবর আসা মাত্রই আমরা ওই এলাকায় যাই।আপাতত ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক এর সাথে কথা বলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তার পরিবারের কাছ থেকে আমরা জানতে পেরেছি সে মানসিক ভারসাম্যহীন থাকার কারণে তাকে বেঁধে রাখা হয়েছিল। তবে আমার যেটা ধারণা এই ভাবে বেঁধে রাখলে সে হয়তো বাঁচিয়ে রাখা অসম্ভব হয়ে পড়তো। সেই কারণে এদিন তাঁকে শিকল মুক্ত করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বর্তমানে তাঁর চিকিৎসা চলছে। এই ঘটনায় হতবাক প্রতিবেশীরাও।
- সন্ধ্যা নামলেই ভূতের আতঙ্কে ভীত সন্ত্রস্ত এলাকাবাসী
- গৃহবধূকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ
- ঝুলন্ত পচাগলা মৃতদেহ উদ্ধার
- সরকারি ভাবে ডেঙ্গু সচেতনতা করলেও প্রদীপের নিচেই অন্ধকার
- খুন হতে হল; বিবাহিত মহিলারা সাথে ভালোবাসার সম্পর্কের কারণে