নিজস্ব প্রতিনিধি, হুগলি –
হুগলির ধনেখালির বেলমুড়ি গ্রামে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। সঞ্জীব ভূমিজ (২৮), পেশায় সোনার গয়নার কারিগর, কাজের সূত্রে দিল্লির গান্ধীনগরে থাকতেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মায়ের সঙ্গে মোবাইলে শেষবার কথা হয় তাঁর। কয়েক ঘণ্টা পরেই পরিবারের কাছে আসে দুঃসংবাদ—সঞ্জীব অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি, তারপর গভীর রাতেই মৃত্যু।ময়নাতদন্তের জন্য দিল্লি পুলিশ দেহ পাঠালেও এখনও স্পষ্ট নয় মৃত্যুর আসল কারণ আচমকা বুকের ব্যথা নাকি অন্য কিছু, প্রশ্ন উঠছে স্থানীয় মহলে। কালীপুজোয় বাড়ি ফিরে ঘর তৈরির স্বপ্ন ছিল তাঁর, জানিয়েছে শোকাতুর মা রীতা ভূমিজ। নয় মাস আগেই বাবাকে হারিয়েছে পরিবার, ফলে একমাত্র রোজগেরে ছেলের মৃত্যুর ধাক্কায় ভেঙে পড়েছেন আত্মীয়রা।আর্থিক অক্ষমতার কারণে দেহ ফেরানো কঠিন হয়ে পড়ায় রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী বেচারাম মান্নার উদ্যোগে মুখ্যমন্ত্রী দপ্তরে আবেদন করা হয়েছে। শনিবার ব্লক প্রশাসন ও পুলিশ সঞ্জীবের বাড়ি গিয়ে কাগজপত্র সংগ্রহ করেছে। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতদেহ শিগগিরই সরকারি উদ্যোগে ফিরিয়ে আনা হবে।হুগলির ধনেখালির বেলমুড়ি গ্রামে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। সঞ্জীব ভূমিজ (২৮), পেশায় সোনার গয়নার কারিগর, কাজের সূত্রে দিল্লির গান্ধীনগরে থাকতেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মায়ের সঙ্গে মোবাইলে শেষবার কথা হয় তাঁর। কয়েক ঘণ্টা পরেই পরিবারের কাছে আসে দুঃসংবাদ—সঞ্জীব অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি, তারপর গভীর রাতেই মৃত্যু।ময়নাতদন্তের জন্য দিল্লি পুলিশ দেহ পাঠালেও এখনও স্পষ্ট নয় মৃত্যুর আসল কারণ আচমকা বুকের ব্যথা নাকি অন্য কিছু, প্রশ্ন উঠছে স্থানীয় মহলে। কালীপুজোয় বাড়ি ফিরে ঘর তৈরির স্বপ্ন ছিল তাঁর, জানিয়েছে শোকাতুর মা রীতা ভূমিজ। নয় মাস আগেই বাবাকে হারিয়েছে পরিবার, ফলে একমাত্র রোজগেরে ছেলের মৃত্যুর ধাক্কায় ভেঙে পড়েছেন আত্মীয়রা।আর্থিক অক্ষমতার কারণে দেহ ফেরানো কঠিন হয়ে পড়ায় রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী বেচারাম মান্নার উদ্যোগে মুখ্যমন্ত্রী দপ্তরে আবেদন করা হয়েছে। শনিবার ব্লক প্রশাসন ও পুলিশ সঞ্জীবের বাড়ি গিয়ে কাগজপত্র সংগ্রহ করেছে। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতদেহ শিগগিরই সরকারি উদ্যোগে ফিরিয়ে আনা হবে।
![]()


