কিছুক্ষণের মধ্যেই প্রবল বেগে উপকূলবর্তী এলাকায় ঝাঁপিয়ে পড়তে চলেছে মারাত্মক ঘূর্ণিঝড়। এখনো পর্যন্ত আমফানের যা অবস্থা তাতে করে রাজ্যের সাতটি জেলা মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। যেভাবে শক্তি সঞ্চয় করছে তাতে করে আইলা, বুলবুলের থেকেও মারাত্মক হতে পারে এই ঝড়। সারা দেশজুড়ে চলছে করোনা। এই মুহূর্তে মারাত্মক দ্রুত গতিতে ছড়িয়ে পড়ছে এই ভাইরাস। এখন প্রশ্ন হল এই প্রবল বৃষ্টি, ঘূর্ণিঝড়ের কারনে কি কমতে পারে করোনা।?অনেকেই বলছেন প্রবল বৃষ্টিতে সমস্ত কিছু ধুয়ে গেলে অনেকটাই জীবাণুমুক্ত হয়ে যাবে এর কি কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তি আছে? গবেষকরা বলছেন না।
আরফান এর সাথে কোন সম্পর্ক নেই করোনার। অন্তত এখনো পর্যন্ত এই রকম কোনো বিজ্ঞানসম্মত ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি। পাশাপাশি গবেষকরা বলছেন এই ভয়ঙ্কর প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে মানুষকে বাঁচাতে বিভিন্ন ফ্লাড সেন্টারে একসাথে বহু মানুষকে রাখা হচ্ছে। এই ভাইরাস মূলত ছাড়াই ড্রপলেট থেকে। যদি এই সমস্ত ফ্লাড সেন্টারে বহু মানুষের মধ্যে একজনোও সংক্রামিত থাকে তা থেকে বহু মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়তে পারে। তখন তা আরও মারাত্মক হবে। সেই কারণে অনুরোধ করা হয়েছে যাতে এই সেন্টারে থাকা প্রত্যেকটি মানুষকে মাস্ক ব্যবহার করতে এক প্রকার বাধ্য করা হয়। পাশাপাশি যদি কেউ সামান্যতম অসুস্থ থাকে তাহলে তাদের আলাদা রাখার ব্যবস্থা করার জন্য গবেষকরা বলছেন। সবমিলিয়ে আমফানের কারনে করোনার প্রকোপ বাড়ার সম্ভাবনা প্রবল।