কদিন আগেই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাথে বৈঠক করেন। এই বৈঠকের পরই রাজ্যে প্রবল ক্ষোভের মুখে পড়েন মুখ্যমন্ত্রী। অভিযোগ বিজেপি তৃণমূলের গোপন আঁতাতের। মুখ্যমন্ত্রীর সামনে বিক্ষোভ দেখায় বাম ছাত্র-যুবরা। মুখ্যমন্ত্রী তারপর পরিষ্কার জানান আজ এনপিআর নিয়ে দিল্লিতে যে বৈঠক আছে সেই বৈঠকে তাঁর কোন আমলা যোগ দেবেন না। কিন্তু বৃহস্পতিবার মুখ্য সচিব সহ রাজ্য প্রশাসনের শীর্ষ আমলারা দিল্লী উড়ে যাওয়ায় নতুন করে বিতর্ক শুরু হয়েছে।
মুখে ‘না’ বললেও মুখ্যমন্ত্রী দিল্লির বৈঠকে প্রতিনিধি পাঠাচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। একই সঙ্গে মুখ্য সচিবের সঙ্গে যেসব আমলারা দিল্লি গেছেন, তারা জনগণনা সংক্রান্ত কাজের সঙ্গে যুক্ত বলে অভিযোগ। জানা গেছে মুখ্যসচিবের সঙ্গী হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তরের প্রধান গৌতম সান্যাল, রাজ্যের জনগণনা অধিকর্তা ডঃ বিশ্বনাথ, স্বরাষ্ট্র দপ্তরের অতিরিক্ত সচিব প্রিয়তু মন্ডল। তাদের বিমান টিকিটের ‘তথ্য ফাঁস’ হয়ে গিয়েছে বলে দাবি অভিযোগকারীদের। এমনকী দিল্লিতে মুখ্যসচিবকে যে গাড়ির পিকআপ করার কথা তার তথ্যও ‘ফাঁস করে’ দেওয়া হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। কী উদ্দেশ্য নিয়ে তাঁরা দিল্লি যাচ্ছেন তা নিয়ে ধোঁয়াশা দেখা দিয়েছে।
নবান্ন থেকেই দিল্লি যাওয়া নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছেন কর্তারা। বাম সহ বিরোধীরা বলছেন মুখ্যমন্ত্রী মুখে এনপিআর বিরোধিতার কথা বলছেন, বলছেন এরাজ্যে এনআরসি হতে দেবেন না আর তলে তলে বিজেপির সাথে গোপন আঁতাত করে সমস্ত কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন। এই এনআরসি যে বিজেপি ও তৃণমূল এর যৌথ প্রয়াস আজ মানুষের কাছে পরিষ্কার। যদিও তৃণমূলের কোন হেভিওয়েট এই বিষয়ে এখনো মুখ খোলেননি।
লকডাউন চলাকালীন বিশেষ প্রয়োজনে বাইরে বেরিয়েছেন, কিন্ত মাস্ক পরেননি? তাহলে কিন্ত আপনার বাইরে বেরনোর উদ্দেশ্য সফল নাও হতে পারে। কারণ মাস্ক ছাড়া আপনাকে এবার রাস্তায় দেখলে বাড়ি ফিরিয়ে দিতে পারে আইনের রক্ষকরা। কারণ করোনা সংক্রমণ রুখতে এবার এরাজ্যে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করল রাজ্য সরকার। এব্যাপারে রাজ্যের মুখ্যসচিব রাজীব সিনহা একটি নির্দেশনামা জারি করেছেন। তাতে বলা […]
লকডাউনের জেরে ভিন রাজ্যে আটকে পড়া বাংলার শ্রমিকদের পাশে দাঁড়ালেন মুখ্যমন্ত্রী।আটকে পড়াদের ফিরিয়ে আনার তোড়জোড় শুরু হয়েছে বলে ট্যুইট করে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের৷ তাদের রাজ্যে ফেরানোর তৎপরতাও শুরু হয়েছে বলে সোমবার ট্যুইট করে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী ৷ এদিন ট্যুইট করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, রাজ্যবাসীর সঙ্গে আছি ৷ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আটকে রাজ্যবাসীরা ৷ তাঁদের ফিরিয়ে […]
কলকাতা হাইকোর্টের ওই ঐতিহাসিক রায়ে স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে, বিবাহিতা মেয়ে যদি বিবাহ বিচ্ছিন্না, স্বামী পরিত্যক্তা বা বিধবা হয়ে পড়ে বাপের বাড়ি আশ্রয় নেন, তখনই তিনি পোষ্য হিসেবে বাবা-মায়ের চাকরির দাবিদার হবেন।পোষ্যের চাকরি কি অধিকার? অর্থাৎ, কর্মরত অবস্থায় কোনও ব্যক্তির মৃত্যু হলে তার উপর নির্ভরশীলরা (স্ত্রী বা সন্তান) অধিকার বলে কি ‘মৃতের চাকরি’ দাবি করতে পারেন? […]