দেশ

নাগরিকত্ব আইন ইস্যুতে আন্দোলন ঠেকাতে দিল্লিতে এনএসএ বলবৎ, শোরগোল দেশজুড়ে

গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই সিএএ ও এনআরসি বিরোধী আন্দোলনের লাগাতার উত্তেজনা ছড়াচ্ছে রাজধানী দিল্লিতে। সারা দেশের পাশাপাশি আন্দোলনের উত্তাপ গিয়ে পড়েছে দিল্লিতে। এবার সেই আন্দোলন ঠেকাতে দিল্লির পুলিশ কমিশনারকে প্রশাসনের তরফে শনিবার মধ্যরাত থেকে বিতর্কিত ন্যাশনাল সিকিউরিটি আইন(এনএসএ) কার্যকর করার বিশেষ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। এর জেরে দেশজুড়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। শনিবার রাতে দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর অনিল বাইজান এই নির্দেশিকা জারি করেন। তারপর থেকেই আশঙ্কা ছড়িয়ে পড়েছে দিল্লিতে এবার কোনওরকম সরকার বিরোধী আন্দোলন দেখলেই যথেচ্ছভাবে ধরপাকড় শুরু হয়ে যাবে। ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট অনুযায়ী যে কোনও অভিযুক্ত অথবা সন্দেহভাজনকে বিনা ওয়ারেন্টে গ্রেপ্তার করে চার্জশিট না দিয়েই অন্তত এক বছর জেল বন্দি রাখা যাবে। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তি কোনও আইনজীবী নিয়োগ করতে পারবেন না। তবে হাইকোর্টে আবেদন করতে পারবেন। কাউকে গ্রেপ্তার করা হলে ৯০ দিনের মধ্যে চার্জশিট দেওয়ার যে নিয়ম, তা ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না।

হঠাৎ করে বিধানসভা ভোটের আগে দিল্লিতে কেন এই আইন বলবৎ করা হচ্ছে তা নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন উঠেছে। তেমনই বিরোধী দলগুলি আশঙ্কা প্রকাশ করেছে, স্বৈরতন্ত্রের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে মোদি সরকারের আমলে। দিল্লি থেকেই এর সূচনা হয়ে গেল। পরে গোটা দেশেই তা কার্যকর হবে। যদিও দিল্লি পুলিশ বলছে, এটা রুটিন প্রক্রিয়া। তিন মাস অন্তর এটা রিনিউ করা হয়। যদিও বিরোধীদের অভিযোগ, সিএএর বিরুদ্ধে লাগাতার আন্দোলন বিক্ষোভ অবস্থান চলছে। দিল্লির জামিয়া বিশ্ববিদ্যালয় অথবা শাহীনবাগে সেই আন্দোলন স্তিমিত হওয়ার কোনও লক্ষনই নেই। তাই মোদি সরকার এভাবে সন্ত্রাসের পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে চাইছে আইনের মাধ্যমে।গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই সিএএ ও এনআরসি বিরোধী আন্দোলনের লাগাতার উত্তেজনা ছড়াচ্ছে রাজধানী দিল্লিতে। সারা দেশের পাশাপাশি আন্দোলনের উত্তাপ গিয়ে পড়েছে দিল্লিতে। এবার সেই আন্দোলন ঠেকাতে দিল্লির পুলিশ কমিশনারকে প্রশাসনের তরফে শনিবার মধ্যরাত থেকে বিতর্কিত ন্যাশনাল সিকিউরিটি আইন(এনএসএ) কার্যকর করার বিশেষ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। এর জেরে দেশজুড়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। শনিবার রাতে দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর অনিল বাইজান এই নির্দেশিকা জারি করেন। তারপর থেকেই আশঙ্কা ছড়িয়ে পড়েছে দিল্লিতে এবার কোনওরকম সরকার বিরোধী আন্দোলন দেখলেই যথেচ্ছভাবে ধরপাকড় শুরু হয়ে যাবে। ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট অনুযায়ী যে কোনও অভিযুক্ত অথবা সন্দেহভাজনকে বিনা ওয়ারেন্টে গ্রেপ্তার করে চার্জশিট না দিয়েই অন্তত এক বছর জেল বন্দি রাখা যাবে।

গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তি কোনও আইনজীবী নিয়োগ করতে পারবেন না। তবে হাইকোর্টে আবেদন করতে পারবেন। কাউকে গ্রেপ্তার করা হলে ৯০ দিনের মধ্যে চার্জশিট দেওয়ার যে নিয়ম, তা ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না। হঠাৎ করে বিধানসভা ভোটের আগে দিল্লিতে কেন এই আইন বলবৎ করা হচ্ছে তা নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন উঠেছে। তেমনই বিরোধী দলগুলি আশঙ্কা প্রকাশ করেছে, স্বৈরতন্ত্রের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে মোদি সরকারের আমলে। দিল্লি থেকেই এর সূচনা হয়ে গেল। পরে গোটা দেশেই তা কার্যকর হবে। যদিও দিল্লি পুলিশ বলছে, এটা রুটিন প্রক্রিয়া। তিন মাস অন্তর এটা রিনিউ করা হয়। যদিও বিরোধীদের অভিযোগ, সিএএর বিরুদ্ধে লাগাতার আন্দোলন বিক্ষোভ অবস্থান চলছে। দিল্লির জামিয়া বিশ্ববিদ্যালয় অথবা শাহীনবাগে সেই আন্দোলন স্তিমিত হওয়ার কোনও লক্ষনই নেই। তাই মোদি সরকার এভাবে সন্ত্রাসের পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে চাইছে আইনের মাধ্যমে।

Loading

Leave a Reply