কয়েকদিন আগেই দেশজুড়ে শিবিরের প্রায় 200 জন অফিসারকে বদলি করা হয়েছে। যদিও তাদের মধ্যে অন্যতম নারদ স্ট্রিং অপারেশন মামলার তদন্তকারী অফিসার রঞ্জিত কুমার নিজের বদলির ব্যাপারে আপত্তি জানিয়ে সিবিআই অধিকর্তা ঋষি কুমার শুক্লাকে চিঠি দিয়েছেন বলে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে খবর। ডিএসপি পদমর্যাদার ওই অফিসার এতদিন কলকাতা অফিসে কর্মরত ছিলেন। তিনি ছিলেন কলকাতার অ্যান্টি কোরাপশন ব্রাঞ্চ বা এসিবির অফিসার। তাকে বদলি করা হয়েছে দিল্লিতে।
সিবিআই সূত্রে জানা গেছে, বদলির আদেশ হাতে পাওয়ার পর এক যুগ্ম অধিকর্তা মারফত পাঠানোর ইমেলে রঞ্জিত কুমার জানিয়েছেন, গত কয়েক বছর ধরে নারদা স্ট্রিং অপারেশন মামলার তদন্ত করার পর যখন তা প্রায় নির্ণায়ক জায়গায় পৌঁছে গিয়েছে, সেই সময় তাকে বদলি হতে হচ্ছে। বৃহস্পতিবার এই নিয়ে সিবিআই সদর দপ্তরের অফিসারদের একাংশের মধ্যে শোরগোল পড়ে যায়। উচ্চপদস্থ কর্তারা পুরো বিষয়টি নিয়ে খোঁজখবর শুরু করেছেন। প্রসঙ্গত, রঞ্জিত কুমার ছাড়াও বদলি হওয়া সিবিআই অফিসারদের তালিকায় সারদা মামলার তদন্তকারী অফিসার তথাগত বর্ধন এবং রোজভ্যালি মামলার তদন্তকারী অফিসার সোজম শেরপা ও ব্তীন ঘোষাল রয়েছেন।
সূত্রের খবর অধিকার তাকে পাঠানো চিঠিতে রঞ্জিত কুমার জানিয়েছেন, একটি স্টেশনে শিবিরের একজন অফিসার ১০ বছর থাকার কথা। সে ক্ষেত্রে রঞ্জিতবাবু কলকাতায় আছেন আট বছর। আরো দু বছর তিনি থাকতে পারেন। অথচ তার আগেই তাকে অন্য স্টেশনে বদলি করা হল। এই চিঠিতে আরো বলা হয়েছে, প্রয়োজনে তাঁকে কলকাতা স্টেশন থেকে বদলি করা যেতে পারত।
বায়ু দূষণ কমানোর লক্ষ্যে শহর জুড়ে বিভিন্ন রকম কর্মসূচি শুরু হয়েছে। বিভিন্নভাবে মানুষকে সচেতন করার কাজ চলছে। পাশাপাশি রাস্তায় যানজট রুখতে ফুটপাত বাড়ানোর সিদ্ধান্তও হয়েছে। কাঠ কয়লার উনুনের ব্যবহার কমাতে সেগুলির বদলে রাস্তার ধারের ছোট হোটেলগুলিতে গ্যাস ওভেন দেওয়া হয়েছে। শহরের বাতাসে দূষণ কমাতে এবার নজর দেওয়া হল লন্ড্রিগুলিতে। কলকাতা সহ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে লন্ড্রি […]
আমফানের তান্ডবে ধ্বংসপ্রায় কলকাতা,দুই পরগনা,মেদিনীপুর সহ উপকূলবর্তী এলাকাগুলি। ঘূর্ণিঝড়ের পর তিন দিন কেটে গেলেও এখনো স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার কাজ চলছে বন্যা কবলিত এলাকাগুলিকে।এই পরিস্থিতিতে বাংলাকে যত শীঘ্র সম্ভব স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে বদ্ধ পরিকর রাজ্য প্রশাসন। বাংলার এই দূরদিনে শিল্পী তথা কলাকুশলী সকলেই এগিয়ে এসেছেন সঙ্গবদ্ধ ভাবে। সকলের মুখে একটাই সুর ” ঘুরে দাঁড়াবে […]
এবার পরিযায়ী শ্রমিকদের কথা ভেবে তাঁদের বিনামূল্যে রেশন দেবে রাজ্য সরকার। তার জন্য বিশেষ কুপন ছাপানো হচ্ছে। প্রতি পরিবার পিছু এক কেজি চানা(ছোলা) ও জন প্রতি পাঁচ কেজি করে চাল দেওয়া হবে পরিযায়ী শ্রমিকদের। এই বিশেষ রেশন সামগ্রী জুন ও জুলাই দু’মাস দেওয়া হবে। ইতিমধ্যেই প্রত্যেক জেলাশাসকের কাছে পাঠানো হচ্ছে বিশেষ ফরম্যাট। যার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট […]